কী কারণে তাঁকে চেয়ারম্যান পদ থেকে ইস্তফা দিতে বলা হয়েছে, না জেনে ইস্তফা দেবেন না তিনি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশকে কার্যত চ্যালেঞ্জ করে এমনটাই বললেন পানিহাটি পুরসভার পুরপ্রধান মলয় রায়। মঙ্গলবার দুপুরে ফোনে তাঁকে ♈ইস্তফা দিতে নির্দেশ দিয়েছেন পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। তার পর মলয়বাবু দাবি করেছেন, তাঁর বিরুদ্ধে চক্রান্ত করে ভুল খবর পৌঁছনো হচ্ছে দলনেত্🍬রীর কাছে।
আরও পড়ুন - ‘ওদের মুসলিম বিধায়কদের চ্যাংদোলা করে রাস্তা🧸য় ফেলব’, শুভেন্দুর মন্তব্যে বিতর্ক
পড়তে থাকুন - 'বসিরহাটের হিন্দুদের অবস্থা সিরিয়ার 🎃খ্রিস্টানদের মতো'
এদিন ইস্তফার নির্দেশ পাওয়ার পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি লিখেছেন মলয় রায়। সেখানে তিনি লিখেছেন, তাঁর বিরুদ্ধে ভুল বোঝানো হচ্ছে দলনেত্রীকে। কিছু লোক চক্রান্ত করে এই কাজ করছেন। এদিন সংবাদমাধ্যমকে মলয়বাবু বলেন, মাঠ বিক্রির কথা যার🎃া বলছেন তারা চক্রান্তকারীর দল। আমরা ওই মাঠে খেলেছি। এখন ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা ওই মাঠে খেলছে। আমরাই খেলার সব ব্যবস্থা করি। আমার নামে মুখ্যমন্ত্রীকে ভুল বোঝানো হয়েছে। আমি মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি লিখেছি। দেখি কী জবাব আসে। তার পর ঘনিষ্ঠদের সঙ্গে কথা বলে ইস্তফার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেব। আমার দোষটা কী? সন্ধে পর্যন্ত তো সময় আছে। ওদিকে দলীয় নির্দেশের পরেও মলয়বাবু ইস্তফা না দেওয়ায় মলয়বাবুর মাথায় অন্য কারও হাত রয়েছে কি না সেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
আরও পড়ুন - নারায়ণগড় 💛TMC পার্টি অফিসে ‘ধর্ষণ’,মহিলাকে উদ্ধারকারী যুඣবককেই গ্রেফতার করল পুলিশ
তবে কে বা কারা তাঁর বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছে তা নিয়ে এদিন মুখ খোলেননি মলয়বাবু। চক্রান্তকারীরা কি দলের൲ মধ্যেই রয়েছে, তা নিয়েও চুপ ছিলেন তিনি। মলয় রায় বলেন, আমি বিশ্বাসযোগ্য রিপোর্ট নিয়ে এব্যাপারে কথা বলব।