একসময় মাত্র ৭২ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে প্রবল চাপে ছিল দল। সেখান থেকে ক্যাপ্টেনের সঙ্গে জুটি বে𝔍ঁধে গোয়াকে লড়াইয়ের রসদ এনে দেন অর্জুন তেন্ডুলকর। সচিন পুত্র যদিও নিশ্চিত অর্ধশতরান মাঠে ফেলে আসেন শেষমেশ। টিম ইন্ডিয়ার তারকা স্পিনার রবি বিষ্ণোইয়ের বলে বোল্ড হয়ে মাঠ ছাড়তে হয় জুনিয়র তেন্ডুলকরকে।
ঘরের মাঠে রঞ্জির এলিট-সি গ্রুপের শেষ ম্যাচে গোয়া মাঠে নেমেছে গুজরাটের বিরুদ্ধে। টস জিতে গুজরাট শুরুতে ব্যাট করতে পাঠায় হোম টিমকে। ইনিংসের একেবারে শুরু থেকেই নিয়মিত অন্তরে উইকেট খোয়াতে থাকে গোয়া। তবে লোয়ার অর্ডার ব্যাটারদের কাঁধে ভর করে তারা শꦡেষমেশ প্রথম ইনিংসে ৩০০ রানের গণ্ডি টপকাতে সক্ষম হয়।
ওপেনার অমোঘ দেশাই মাত্র ৪ রান করে আউট হন। ৯৯ বলে ২৮ রান করেন অপর ওপেনার সুয়াশ প্রভুদেশাই। তিনি ৪টি চার মারেন। তিন নম্বরে ব্যাট করতে নেমে মন্থন খুটকর ৪১ বলে ১৯ রান করেন। তিনি ﷽২টি চার মারেন। কৃষ্ণমূর্তি সিদ্ধার্ত ৩টি বাউন্ডারির সাহায্যে ২২ বলে ১২ রান করেন। স্নেহাল কথাঙ্কর ৩ ও দীপরাজ গাওঁকর ৪ রান করে মাঠ ছাড়েন।
সাত নম্বরে ব্যাট করতে নেমে ক্যাপ্টেন দর্শন মিশাল ৮৮ রান করে আউট হন। ১১০ বলের অধিনায়কোচিত ইনিংসে তিনি ১২টি চার ও ১টি ছক্কা ম🐭ারেন। আট নম্বরে ব্যাট করতে নেমে অর্জুন তেন্ডুলকর করেন ৪৫ রান। ৭০ বলের ইনিংসে তিনি ৮টি চার মারেন। দর্শন-অর্জুন জুটিতে ৮৯ রান তোলে গোয়া।
নয় নম্বরে ব্যাট করতে নেমে মোহিত রেডকর দাপুটে হাফ-সেঞ্চুরি করেন। তিনি ৯১ বলে ৮০ রানের আগ্রাসী ইনিংস খেলে ক্রিজ ছাড়েন। মোহিত ৮টি চার ও ৪টি ছক্কা মারেন। গোয়া প্রথম দিনের শেষে তাদের প্রথম ইনিংস🦂ে ৯ উইকেটের বিনিময়ে ৩০৯ রান তোলে। লক্ষয় গর্গ ৫ রান করে 🍬অপরাজিত থাকেন। ৫ রানে নট-আউট থাকেন হেরম্ব পরব।
গুজরাটের হয়ে প🍰্রথম দিনে ৫৬ রানের বিনিময়ে ২টি উইকেট নেন চিন্তন গা🐻জা। ৫৮ রানের বিনিময়ে ২টি উইকেট নেন প্রিয়জিৎসিং জাদেজা। ৪৭ রান খরচ করে একজোড়া উইকেট তুলে নেন সিদ্ধার্থ দেশাই। রবি বিষ্ণোই ৫৫ রানের বিনিময়ে ১টি উইকেট নেন। ৭৪ রান খরচ করে ১টি উইকেট নেন আর্জান নাগওয়াসওয়ালা।