আরজি কর কাণ্ডের পুনরায় তদন্তে𒁃র আবেদনের শুনানির ভার কলকাতা হাইকোর্টকে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। নির্যাতিতার বাবা মায়ের আবেদনের শুনানি হবে বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের এজলাসে। আর তার মধ্যেই আরজি কর কাণ্ডের তদন্তে ফের তৎপর হল সিবিআই। বৃহস্পতিবার সিজিও কমপ্লেক্সে ডেকে পাঠানো হল আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের ৩ জন নার্সকে।
আরও পড়ুন - সাত মাস লাগল! আরজি করের নির্যাতিতার ডেথ সার্𒆙টিফিকেট পেল পরিবার
আরও পড়ুন - জেলায় শিল্পস্থাপনে উৎཧসাহ দিতে বাম সরকারের🐽 আইন বাতিল করতে বিল আনলেন মমতা
আরও পড়ুন - বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় শ্যালিক🦄াকে কোপালে🍌ন জামাইবাবু
জানা গিয়েছে, আরজি কর মেডিক্যালের ফিমেল অর্থোপেডিক বিভাগের ওই ৩ নার্সের কাছে ঘটনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য থাকতে পারে বলে মনে করছে সিবিআই। তাঁদের কাছে ঘটনার কোনও ছবি বা ভিডিয়ো ফুটেꦦজ থাকতে পারে বলেও অনুমান তদন্তকারীদের। সেই সূত্রেই ডেকে পাঠানো হয়েছে তাঁদের। কারণ আরজি কর মেডিক্যালের তরুণী চিকিৎসকের খুনি ও ধর্ষক সঞ্জয় রায়ের আত্মীয় ভর্তি ছিলেন ওই ওয়ার্ডেই। তাঁর সঙ্গে দেখা করতেই হাসপাতালে ঢুকেছিল সঞ্জয়। সেদিন তাঁর গতিবিধি ও হাবভাব কেমন ছিল তাও নার্সদের থেকে জানার চেষ্টা করেন তদন্তকারীরা। ঘণ্টা তিনেক পর সিজিও কমপ্লেক্স থেকে বেরিয়ে যান তাঁরা।
আরজি কর কাণ্ডে পুনরায় সিবিআই তদন্🎃ত চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছ𝓰িলেন নির্যাতিতার বাবা মা। গত ১৭ মার্চ সেই আবেদনের শুনানিতে মামলাটি কলকাতা হাইকোর্টে শুনানির জন্য পাঠিয়েছে বিচারপতি গভইয়ের ডিভিশন বেঞ্চ। কলকাতা হাইকোর্টে বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের বেঞ্চে মামলাটির শুনানি হবে। আরজি করের নির্যাতিতার পরিবারের দাবি, ঘটনার পর যে ভাবে তাঁদের হেনস্থা করা হয়েছে, যে ভাবে দ্রুত দেহ সৎকার করে দেওয়া হয়েছে এমনকী যে ভাবে পুলিশি আয়োজনে তথ্যপ্রমাণ লোপাট করা হয়েছে তা শুধুমাত্র সঞ্জয় রায়কে বাঁচানোর জন্য এটা হতে পারে না। এর পিছনে বড় কেউ জড়িত রয়েছে বলেই ঘটনাকে ধামাচাপা দিতে তেড়েফুঁড়ে উঠেছিল গোটা প্রশাসন।