কুমারটুলি ঘাটে মহিলার ট্রলিবন্দি দেহ উদ্ধারের ঘটনায় নিহতের ভাইপোবউ ও তাঁর মাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তার পরই প্রশ্ন উঠছে, কী ভাবে মধ্যমগ্রাম থেকে কুমারটুলি ঘাট পর্যন্ত দেহ নিয়ে গেলেন ২ মহিলা🎀। জানা যায়, বাড়ি থেকে ভ্যান, ট্যাক্সি ও ট্রেনে করে দেহ নিয়ে কুমারটুলি🦄 ঘাটে পৌঁছেছিলেন তাঁরা। আর এর পরই ভ্যানচালক ও ট্যাক্সিচালককে ডেকে পাঠায় পুলিশ। থানা থেকে বেরিয়ে তাঁরা যা জানালেন শুনলে চমকে উঠবেন আপনিও।
আরও পড়ুন - চা🍸করি বিক্রির ১৫ কোটি টাক𒊎া চেয়েছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, চার্জশিটে জানাল CBI
পড়তে থাকুন - চাকরি ♓বিক্রি করে আরও ১০০ কোটি তুলতে চেয়েছিলেন সুজয়কৃষ্ণ, অভিষেকের ভাগে ২০ কোটি
যে ভ্যানে করে মধ্যমগ্রামের বীরেশ পল্লির🌃 বাড়ি থেকে মহিলার দেহ দোলতলা পর্যন্ত আনা হয়েছিল সেই ভ্যানের চালক জানিয়েছেন। আমি ভ্যান নিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়েছিলাম। তখ ফাল্গুনী ঘোষ এসে আমাকে বলেন একটা স্যুটকেস নিয়ে দোলতলা যেতে হবে। এমনিতে ওখান থেকে দোলতলা পর্যন্ত ভ্যান ভাড়া জনপিছু ২০ টাকা। কিন্তু বিশাল ব্যাগ দেখে আমি ১৫০ টাকা চাই। দর দাম করে ঠিক হয় ১৩০ টাকা দেবেন তাঁরা। এর পর স্যুটকেস আনতে ঘরে যান তাঁরা। কোনওক্রমে টেনে হিঁচড়ে স্যুটকেসটি ঘর থেকে বার করেন। কিন্তু কোনও মতেই সেটিকে ভ্যানে তুলতে পারছিলেন না তাঁরা। তখন আমি হাত লাগাই। তাতেই আমার সন্দেহ হয়। জানতে চাই স্যুটকেস এত ভারী কেন? জবাবে তাঁরা জানান কাঁসার বাসন রয়েছে। এর পর দোলতলায় এসে আমি ভ্যান থেকে স্যুটকেস নামিয়ে দিয়ে আবার ভাড়া ধরতে চলে যাই।
আরও পড়ুন - 'বিশ্বকর্মা পুজোর ছুটি বাতিল করে ইদের ছুটি ২ দিন দিলেন ফিরহ☂াদ সোহরাবর্দি হ𝔉াকিম'
ওদিকে যে ট্যাক্সিতে করে দোলতলা থেকে কুমারটুলি𓆏 ঘাট পর্যন্ত ট্রলি 🧜ব্যাগটি নিয়ে ২ মহিলা এসেছিলেন তার চালক জানিয়েছেন। স্যুটকেস দেখে তাঁর কোনও সন্দেহ হয়নি।