সারেগাম𒅌াপা-২০২৪ শেষ, তবে এখনও চর্চায় রয়েছেন শোয়ের সেরা প্রতিযোগীরা। বিশেষ করে শুরু থেকেই শ্রোতা-দর্শকদের মন কেড়েছিলেন অতনু, ময়ূরী, সাঁই, আরাত্রিকা, অনীকরা। তাই তাঁদের নিয়ে দর্শকদের এখনও আলাদা আগ্রহ রয়েছেই। বিশেষ করে প্রতিযোগিতায় সেরা যিনি হয়েছেন সেই দেয়াশিনীকে নিয়ে আলাদা আগ্রহ থাকবে বৈকি।
তবে রিয়েলিটি শো শেষে আপাতত যে যার নিজেদের বাড়িতেই ফিরে গিয়েছেন প্রতিযোগীরা। দেয়াশিনীও রয়েছেন তাঁর নদিয়ার মদনপুরের বাড়িতে। 8 মার্চ, সোমবার সকাল সকাল দেয়াশিনীর মদনপুরের বাড়িতে ভিড় জমিয়েছিলেন অনেকেই। কারা এ🌼রা?
দেয়াশিনীর পোস্ট থেকেই জানা যাচ্ছে, ‘Women’s Day তে (নারী দিবসে) মদনপুর সগুনা গ্রা🌼ম পঞ্চায়েতের সকল সদস্য এবং আমাদের ব্লকের সভানেত্রী Sangeeta aunty ✃আমার বাড়ি এসে শুভেচ্ছা জানালেন ও সম্বর্ধনা দিলেন! এবং সকল সদস্য সদস্যা রা অনেক ভালোবাসা আশীর্বাদ জানালেন’।
আরও পড়𝔉ুন-সারেগামাপা জয়, তবু মদনপুরে ফিরে কেন অঝোরে কাঁদলেন দেয়াশিনী?
এই সুন্দর মুহূর্তটিই সোশ্যাল মিডিয়ার পাতায় তুলে ধরেছেন সঙ্গীতশিল্পী দেয়াশিনী রায়। তাঁর পোস্ট করা ভিডিয়োতে তাঁর হাতে একটি মোমেন্টো এবং ফুলের বুকে তুলে দিতে দেখা যায়। ভিডিয়োতে দেয়া♉শি⛦নীকে মিষ্টি মুখ করাতেও দেখা যায় সগুনা গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য ও সভানেত্রীকে।
দেয়াশিনীকে সংবাদমাধ্যমের সামনে বলতে শোনা যায়, ‘খুব ভালো লাগছে। আরও বেশি ভালো লাগে, আমি যেখানে থাকি, সেখানকার মানুষ যখন আমাকে এতবেশি সম্মান জানান, এত ভালোবাসা দেন। আমি শুধু একটা কথাই বলতে পারি, সকলকে ধন্যবাদ, এখানে প্রায় সকলেই আমার থেকে বড়, তাই সকলকেই প্রণ💫াম। আমাকে আশীর্বাদ করবেন, যাতে আরও ভালো করে গান গাইতে পারি।’
প্রসঙ্গত, সারেগামাপা-জিতে নেওয়ার পর নিজের গ্রামের বাড়ি মদনপুরে গিয়েও আবেগতাড়িত হয়ে পড়েছিলেন দেয়াশিনী রায়। সারেগামাপা গ্র্যান্ড ফিনালে শেষে যেদিন নিজের মদনপুরের বাড়িতে পৌঁছেছিলেন, সেদিনও তাঁর বাড়ির সামনে ভিড় করেছিলেন পরিবারের লোকজন, আত্মীয় সহ গোটা মদনপুরের বহু বাসিন্দা। তাঁর বাড়ির সামনে রাখা ছিল Welcome Champ-বলে এ⛄কটা প্ল্যাকার্ড। আর সেটা দেখেই আবেগে অঝোরে কেঁদ🉐ে ফেলেন দেয়াশিনী রায়।
সারেগামাপা জয়ী গায়িকা সেদিন বলেন, ‘এটা একটা ভীষণ খুশির মুহূর্ত আমার কাছে, আমার থেকেও হয়ত বেশি আমার বাবা-মা প্রতিবেশীদের কাছে, আমার গুরুদের কাছে। আর সেই জন্যই আমি আবেগতাড়িত হয়ে পড়ি। এর আার জন্য ৩ টে বড় বড় কেক রাখা ছিল। চ্যাম্পিয়ন দেয়াশিনী লেখা। বেলুন দিয়ে সাজানো হয়েছিল। এটা হয়েছিল আমাদের বাড়ির ঠিক সামনে। আমি বলব, আমাকে এভাবেই সাপোর্ট করবেন, প𒆙াশে থাকবেন। যাতে ভাল♒ো ভালো গান শোনাতে পারি।’