ভাঙড়ে ক্ষোভের আগুন এখনও নেভেনি। আইএসএফের বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকী এখনও জেলে। ফুরফুরা শরিফের পীরজাদারা সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন। এই পরꦇিস্থিতে ফুরফুরা শরিফে ১০০ বেডের 🐻হাসপাতাল দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বৃহস্পতিবার হাওড়ার পাঁচলায় সরকারি প্রকল্পের সুবিধা প্রদান অনুষ্ঠানে এই ১০০ বেডের হাসপাতালের শিলন্যাস করলেন মুখ্যমন্ত্রী। ফুরফুরা শরিফের ওই হাসপাতালটিতে আগে ৩০ টি বেড ছিল। এদিন পাঁ🅰চলা থেকে বেড বাড়ানোর ঘোষণা করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'আগে ফুরফুরা শরিফে ৩০ বেড়ের হাসপাতাল ছিল। কিন্তু বহু রোগী আসায় সমস্যা পড়তে হচ্ꦡছিল। সেই সমস্যার কথা ভেবে বেড বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।'
প্রসঙ্গত, ভাঙড়ের বিধায়ক গ্রেফতার হওয়ার কিছু দিনের মধ্যে সেখানে একটি হাসপাতালে যান সাংসাদ মিমি চক্রবর্তী। তিনি হাসপাতালের পরিষেবা খতিয়ে দেখেন। বেশ কিছু পরඣামর্শ দেন। তৃণমূল নেতা আরাবুলকে পাশে নিয়েই বলেন, 'কিছু রাগচটা লোকের জন্য ভাঙড়ে অশান্তি তৈরি হচ্ছে।' এই রাগচটা লোক কে তা তিনি স্পষ্ট করে কিছু বলেননি। তবে রাজনৈতিক মহলের ধারণা তিনি আরাবুলের দিকেই ইঙ্গিত করেছিলেন। কিন্তু তার পরও এলাকায় ক্ষোভের আগুন পুরোপুরি নেভেনি।
এদিকে নওশাদের গ🅘্রেফতারি নিয়ে ক্ষোভ প্রাকাশ করেন ফুরফরা শরিফের পীরজ꧂াদারা। এমন কী তাঁরা বৃহতম আন্দোনের হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন তাঁরা। এই পরিস্থিতিতে মুখ্যমন্ত্রীর হাসপাতালের বেডের ঘোষণা রাজনৈতিক ভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। বিশেষত সামনে যখন পঞ্চায়েত ভোট। এদিন পাঁচলা থেকে মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের ১৫ টি জেলার প্রায় ৯০০ প্রকল্পের সূচনা করেন।