মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি সম্ভাব্য পরমাণু চুক্তি নিয়ে ইরানের সর্বোচ্চ নেত🌃া আয়াতু🧜ল্লাহ আলী খামেনিকে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন।
শুক্রবার ফক্স বিজনেস নিউজে প্রচারিত এক সাক্ষাৎকারে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, পরমাণু সমঝোতা নিয়ে আলোচনার জন্য তিনি ই🍎রানের নেতৃত্বের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন।
'আমি তাদের একটি চিঠি লিখেছি ♓এই বলে যꦏে, ‘আমি আশা করি আপনারা আলোচনায় যাচ্ছেন কারণ আমাদের যদি সামরিকভাবে যেতে হয় তবে এটি একটি ভয়ানক জিনিস হতে চলেছে,’ ট্রাম্প বলেছিলেন।
পরে হোয়াইট হাউস ট্রাম্পের মন্তব্যের সত্যতা নিশ্চিত করে জানায়,🌺 তিনি ইরানি কর্মকর্তাদের কাছে আলোচনার প্রস্তাব দিয়ে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন। পূর্ণাঙ্গ সাক্ষাৎকারটি প্রচারিত হবে রবিবার।
‘আমি বরং একটি চুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে চাই। আমি নিশ্চিত নই যে সবাই আমার সঙ্গে একমত হবেন কিনা, কিন্তু আমরা এমন একটি চুক্তি করতে প✱ারি যা সামরিকভাবে জয়ী হওয়ার মতোই ভালো হবে,’ বলেন ট্রাম্প।
'কিন্তু এখন সময় হচ্ছে। সময✤় আসছে। কোনো না কোনোভাবে কিছু একটা ঘটতে যাচ্ছে।
'আমি আশা করি আপনি আলোচনায় বসতে যাচ্ছেন কারণ এটি ইরানের জন্য অনেক ভা🐽ল হতে যাচ্ছে 🐠এবং আমি মনে করি তারা সেই চিঠিটি পেতে চায়। অন্য বিকল্প হচ্ছে, আমাদের কিছু করতে হবে, কারণ আপনি তাদের পারমাণবিক অস্ত্রের অধিকারী হতে দিতে পারবেন না," বলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
ইর𒐪ান দীর্ঘদিন ধরে বলে আসছে, তাদের পরমাণু কর্মসূচি শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে। তবে গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের যুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা ও ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনা অব্যাহত থাকায় ইরানি কর্মকর্তারা ক্রমবর্ধমানভাবে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির সম্ভাবনার ইঙ্গিত দিচ্ছেন।
ট্রাম্পের এমন বিবৃতিরর কথা উল্লেখ করে বিষয়টি জানিয়েছে ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা ইরনা। তবে ৮৫ বছর ব🦂য়সি সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির কার্যালয় থেকে তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
হোয়াইট হাউসে ফেরার পর থেকে ট্রাম্প প্রশাস෴ন ধারাবাহিকভাবে ইরানকে পরমাণু অস্ত্র অর্জন থেকে বিরত রাখার ওপর জোর দিয়ে আসছে।
তবে রাষ্ট্রসংঘের পরমাণু পর্যবেক্ষণ সংস্থার সাম্প্রতিক এক প্রতিব🐻েদনে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে যে, ইরান প্রায় অস্ত্র-গ্রেড ইউরেনিয়াম উৎপাদন ত্বরান্বিত করেছে।
AP ইনপুট সহ