রবিবার দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ম্যাচকে হাই-স্কোরিং বলা যাবে না। যদিও ভারতীয় দল যে গতিতে রান তোলে, তাতে টিম ইন্ডিয়া আর🐟ও বড়সড় ইনিংস ൩গড়তে পারত বলে মনে হওয়াই স্বাভাবিক। দুবাইয়ে শুরুতে ব্যাট করে পাকিস্তান ৪৯.৪ ওভারে অল-আউট হয় ২৪১ রানে। পালটা ব্যাট করতে নেমে ভারত ৪২.৩ ওভারে ৪ উইকেটে ২৪৪ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায়।
ম্যাচে পাকিস্তানের হয়ে লড়াকু হাফ-সেঞ্চুরি করেন সউদ শাকিল। নিশ্চিত হাফ-সেঞ্চুরি হাতছাড়া করেন মহম্মদ রিজওয়ান। ভা🅠রতের হয়ে ম্যাচ জেতানো শতরান করেন বিরাট কোহলি এবং দাপুটে হাফ-সেঞ্চুরি করেন শ্রেয়স আইয়ার। পাকিস্তানের ইনিংসে সাܫকুল্যে ১৪টি চার ও ৩টি ছক্কা দেখা যায়। ভারতের ইনিংসে ২৩টি চার ও ২টি ছক্কা দেখা যায়।
সুতরাং, ম্যাচের দুই ইনিংস মিলিয়ে মোটে ৫টি ছক্কা হাঁকান ব্যাটাররা। এই পাঁচটি ছক্কার মধ্যে আলাদা করে নজর কেড়ে নেয় শ্রেয়স আইয়ারের হাঁকানো ছক্কাটি। দ্বিতীয় ইনিংসে ৩০.৩ ওভারে পাক স্পিনার সলমন আঘাকে স্টেপ-আউট করে তুলে মারেন শ্রেয়স। মিড উইকেটের উপর দিয়ে বল উড়ে যায় গ্যালারিতে। শ্রেয়সের এই দ🎶ৈত্যাকার ছক্কায় বল পৌঁছে যায় ১০২ মিটার দূরে।
এছাড়া ভারতের হয়ে এই ম্যাচে অপর ছক্কাটি হাঁকান রোহিত শর্মা। পাকি♛স্তানের হয়ে ২টি ছক্কা মারেন খুশꦰদিল শাহ এবং ১টি ছক্কা মারেন হ্যারিস রউফ। ম্যাচে শ্রেয়স ছাড়া আর কেউই একশো মিটারের ছক্কা হাঁকাতে পারেননি।
দাপুটে হাফ-সেঞ্চুরি শ্রেয়স আইয়ারের
শ্রেয়স আইয়ার এই ম্যাচে ৬৭ বলে ৫৬ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলে সাজঘরে ফেরেন। তিনি ১টি ছক্কা ছাড়াও ৫টি চার মারেন। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে গত ম্যাচে শ্রেয়সের সংগ্রহ ১৭ বলে ১৫ রা𝄹ন। সেই ম্যাচে ২টি চার মারেন আইয়ার।
চ্🌳যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে তিন ম্যাচের ওয়ান ডে ღসিরিজেও দুর্দান্ত ফর্মে ছিলেন শ্রেয়স। তিনি নাগপুরের প্রথম ওয়ান ডে ম্যাচে ৩৬ বলে ৫৯ রান করে সাজঘরে ফেরেন। মারেন ৯টি চার ও ২টি ছক্কা। কটকের দ্বিতীয় ওয়ান ডে ম্যাচে শ্রেয়স ৪৭ বলে ৪৪ রান করে আউট হন। তিনি ৩টি চার ও ১টি ছক্কা হাঁকান। আমদাবাদের তৃতীয় ওয়ান ডে ম্যাচে আইয়ার ৬৪ বলে ৭৮ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেন। তিনি সেই ম্যাচে ৮টি চার ও ২টি ছক্কা মারেন।