🌜 হিন্দু ধর্মে পূজার সময় মন্দিরে প্রদীপ জ্বালানোর নিয়ম রয়েছে। এই নিয়ম শতাব্দী ধরে চলে আসছে। বাড়ি হোক বা মন্দির, তুলা দিয়ে একটি বাতি তৈরি করে ঘি বা তিলের তেলে ডুবিয়ে জ্বালানো হয়। প্রতিদিন প্রদীপ জ্বালানোর পর, ছাই এবং বাতি থেকে যায়। এই ছাই এবং বাতিগুলো কখনই ডাস্টবিনে ফেলা উচিত নয়। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে এটি করা ভুল। প্রদীপে থাকা সমস্ত বাতি এবং ছাই নিরাপদে রাখা যেতে পারে এবং এইভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। এগুলো কেবল ঘর থেকে নেতিবাচকতা দূর করবে না বরং ভালো কাজেও ব্যবহার করা হবে।
ছাই রেখে দাও
ಌপূজার পর, অবশিষ্ট তুলোর সলতে সংগ্রহ করে এক জায়গায় রাখুন। যখন অনেক বাতি থাকে, তখন সেগুলো পুড়িয়ে ফেলুন এবং ছাই একটি বাক্সে রাখুন। শিশুদের খারাপ নজর থেকে রক্ষা করার জন্য, এই ছাই টিকা হিসেবে প্রয়োগ করুন।
আপনার ঘর থেকে নেতিবাচকতা দূর করুন
🐽পূজার অবশিষ্ট বাতি কর্পূরের সঙ্গে মিশিয়ে ঘরের সেই কোণে পুড়িয়ে ফেলুন যেখান থেকে মন্দির দেখা যায় না। এর মাধ্যমে, ঘরে উপস্থিত যেকোনও নেতিবাচকতা দূর করা যেতে পারে। কিন্তু মনে রাখবেন, এই অবশিষ্ট বাতিগুলো বাথরুমে রেখে পুড়িয়ে ফেলবেন না।
রুম ফ্রেশনার তৈরি করুন
♛পূজার বস্তুগুলিকে মন্ত্র দ্বারা পবিত্র করা হয়। ঘরে এই বাতিগুলো পোড়ালে নেতিবাচকতা দূর হয় এবং ব্যাকটেরিয়াও দূর হয়। বাকি বাতিগুলো কর্পূর, লবঙ্গ এবং লোবান মিশিয়ে পুড়িয়ে ফেললে ঘরে থাকা ব্যাকটেরিয়াও দূর হবে।
গাছ লাগান
🍌যদি আপনি এই পূজার বাতিগুলি ব্যবহার করতে না চান তবে এগুলি একসাথে পুড়িয়ে একটি পাত্রের মাটিতে রেখে দিন।
ꦇপাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।